০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫

কার্পাসডাঙ্গায় বৃষ্টি হলেই হাটু পানিতে সড়কে

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১০:৩১:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩
  • / ৬২

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা:

দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গার-আরামডাঙ্গা বটতলা সড়কে বৃষ্টি থামলেও সরে না রাস্তার পানি। ফলে যাতায়াত কারীরা পড়ে বিপাকে। দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসাডাঙ্গা, আরামডাঙ্গা বটতলার বাসীদের বৃষ্টি হলেই হতাশা বাড়ে। অল্প সময়ের বৃষ্টিতেই রাস্তাটিতে জলাবদ্ধর সৃষ্টি হয়। বৃষ্টি থেমে গেলেও দীর্ঘদিনেও সড়েনা রান্তার উপরের পানি। প্রায় হাঁটুপানি পার হয়ে চলাচল করতে হয় পথচারীদের।এখান কার এলাকাবাসিদের বৃষ্টিতে সাময়িক স্বস্তির বদলে ভোগান্তিই মুখ্য হয়ে ওঠে। এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, বৃষ্টি হওয়ার পর পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা না থাকায় চলা ফেরায় ভোগান্তির সঙ্গে সঙ্গে পচা, দুর্গন্ধযুক্ত পানি পরিবেশ দূষিত করছে।থাকছে রোগবালাইের শঙ্কা। তাই স্থানীয়রা ড্রেনের প্রয়োজন বলে দাবি তুলেছে। আরামডাঙ্গা গ্রামের মুনছুর আলী জানান, বৃষ্টির পানি আটকে থাকে দীর্ঘদিন। পানি বের হওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাই স্থানীয় কতৃপক্ষের নজর দেওয়া প্রযোজন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

কার্পাসডাঙ্গায় বৃষ্টি হলেই হাটু পানিতে সড়কে

আপডেট সময় : ১০:৩১:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা:

দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গার-আরামডাঙ্গা বটতলা সড়কে বৃষ্টি থামলেও সরে না রাস্তার পানি। ফলে যাতায়াত কারীরা পড়ে বিপাকে। দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসাডাঙ্গা, আরামডাঙ্গা বটতলার বাসীদের বৃষ্টি হলেই হতাশা বাড়ে। অল্প সময়ের বৃষ্টিতেই রাস্তাটিতে জলাবদ্ধর সৃষ্টি হয়। বৃষ্টি থেমে গেলেও দীর্ঘদিনেও সড়েনা রান্তার উপরের পানি। প্রায় হাঁটুপানি পার হয়ে চলাচল করতে হয় পথচারীদের।এখান কার এলাকাবাসিদের বৃষ্টিতে সাময়িক স্বস্তির বদলে ভোগান্তিই মুখ্য হয়ে ওঠে। এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, বৃষ্টি হওয়ার পর পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা না থাকায় চলা ফেরায় ভোগান্তির সঙ্গে সঙ্গে পচা, দুর্গন্ধযুক্ত পানি পরিবেশ দূষিত করছে।থাকছে রোগবালাইের শঙ্কা। তাই স্থানীয়রা ড্রেনের প্রয়োজন বলে দাবি তুলেছে। আরামডাঙ্গা গ্রামের মুনছুর আলী জানান, বৃষ্টির পানি আটকে থাকে দীর্ঘদিন। পানি বের হওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাই স্থানীয় কতৃপক্ষের নজর দেওয়া প্রযোজন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন