১০:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫

রাজশাহীতে সক্রিয় হচ্ছে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৭:৫২:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
  • / ৬৫

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

রাজশাহী সংবাদদাতা

রাজশাহীতে স্বাধীনতা বিরোধী একটি গোষ্ঠী জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার নাম ভাঙ্গীয়ে জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা ও জঙ্গি তৎপরতা বাস্তবায়নের চেষ্টা করায় প্রশাসন ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের সহযোগীতায় তা প্রতিহত করা হয়েছে। এ কারণে তারা নগরীর উপশহরে একটি বাসায় স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিকদের ভুল বুঝিয়ে জামায়াত-শিবিরের নেতাদের নিয়ে গোপন বৈঠক করেছেন।

তাদের গোপন বৈঠকে ছবিতে সাদা শার্ট ও টুপি পড়ে থাকা ব্যাক্তিটি আলমগীর গনি। আলমগীর গণি কুষ্টিয়া মিরপুরের জামাতের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। তার নামে একাধিক মামলা রয়েছে। পাশে বসা সাইদুর রহমান, তিনি মুসলিম ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ আল-কোরআন অবমাননাকারী। এ লোকের কারণে রাজশাহীর সাংবাদিক সমাজ আজ বিভক্ত। তার পাশে আছেন বরিশাল বাকেরগঞ্জের জামায়াতের সক্রিয় নেতা আবু মুসা। তার নামেও রয়েছে একাধিক মামলা। তাদের সাথে রয়েছেন নাটোর জেলার জামায়াতের সেক্রেটারি মো. কামরুল ইসলাম। তার নামেও রয়েছে একাধিক মামলা।

এই গ্রুপের ১৭ জনের মধ্যে ১৩ জনই জামায়াত-শিবিরের পদধারী। আর এই গ্রুপের শীর্ষ নেতাকে স্পেশাল ট্রাইবুনাল থেকে নোটিশ করেছে। এ ছাড়াও তারা সকলে জামাতের সক্রিয় সদস্য প্রমাণিত। স্বাধীনতা বিরোধী এ শক্তি জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চাদর গায়ে দিয়ে যে নতুন ষড়যন্ত্র করার পাঁয়তারা করেছিল তা জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার জালে আটকা পড়ে দেশবাসীর দৃষ্টিগোচর হয়েছে। রাজশাহীর সকল সাংবাদিক সংগঠন ও সাংবাদিকদের নিয়ে এদের প্রতিহত করতে হবে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

রাজশাহীতে সক্রিয় হচ্ছে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র

আপডেট সময় : ০৭:৫২:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

রাজশাহী সংবাদদাতা

রাজশাহীতে স্বাধীনতা বিরোধী একটি গোষ্ঠী জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার নাম ভাঙ্গীয়ে জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা ও জঙ্গি তৎপরতা বাস্তবায়নের চেষ্টা করায় প্রশাসন ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের সহযোগীতায় তা প্রতিহত করা হয়েছে। এ কারণে তারা নগরীর উপশহরে একটি বাসায় স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিকদের ভুল বুঝিয়ে জামায়াত-শিবিরের নেতাদের নিয়ে গোপন বৈঠক করেছেন।

তাদের গোপন বৈঠকে ছবিতে সাদা শার্ট ও টুপি পড়ে থাকা ব্যাক্তিটি আলমগীর গনি। আলমগীর গণি কুষ্টিয়া মিরপুরের জামাতের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। তার নামে একাধিক মামলা রয়েছে। পাশে বসা সাইদুর রহমান, তিনি মুসলিম ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ আল-কোরআন অবমাননাকারী। এ লোকের কারণে রাজশাহীর সাংবাদিক সমাজ আজ বিভক্ত। তার পাশে আছেন বরিশাল বাকেরগঞ্জের জামায়াতের সক্রিয় নেতা আবু মুসা। তার নামেও রয়েছে একাধিক মামলা। তাদের সাথে রয়েছেন নাটোর জেলার জামায়াতের সেক্রেটারি মো. কামরুল ইসলাম। তার নামেও রয়েছে একাধিক মামলা।

এই গ্রুপের ১৭ জনের মধ্যে ১৩ জনই জামায়াত-শিবিরের পদধারী। আর এই গ্রুপের শীর্ষ নেতাকে স্পেশাল ট্রাইবুনাল থেকে নোটিশ করেছে। এ ছাড়াও তারা সকলে জামাতের সক্রিয় সদস্য প্রমাণিত। স্বাধীনতা বিরোধী এ শক্তি জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চাদর গায়ে দিয়ে যে নতুন ষড়যন্ত্র করার পাঁয়তারা করেছিল তা জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার জালে আটকা পড়ে দেশবাসীর দৃষ্টিগোচর হয়েছে। রাজশাহীর সকল সাংবাদিক সংগঠন ও সাংবাদিকদের নিয়ে এদের প্রতিহত করতে হবে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন